একুশে ফেব্রুয়ারী | ২১ শে ফেব্রুয়ারীর গান | ২১ শে ফেব্রুয়ারীর গান
অমর একুশের ইতিহাস | শহীদ দিবসের তাৎপর্য
আজ বাঙালি জাতির ঐতিহাসিক অমর একুশে ফেব্রুয়ারি পালন করছে - এখন বিশ্ব মাতৃভাষা দিবস হিসাবে বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে - বাঙালি জাতির ইতিহাসে একটি স্মৃতিসৌধ ঘটনা যখন ৬৭বছর আগে বহু সাহসী বাংলাদেশী যুবক তাদের জীবন দিয়েছিলেন তাদের মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষা করেন। রাস্তায় তরুণ রক্ত পড়ার সাথে সেই বিপর্যয়কর ঘটনাটি সংঘটিত হওয়ার সাথে সাথে, আমাদের জাতীয়তার বীজ বপন করা হয়েছিল যা বেড়ে উঠেছিল এবং একটি গাছে পরিণত হয়েছিল এবং আমাদের দৃ্ষ্টন্তর দিয়েছিল স্ব-সংকল্প এবং শোষণ থেকে মুক্তির জন্য চাপ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানিরা। তাত্ক্ষণিক পাকিস্তানী শাসকরা তাদের নিজস্ব ভাষা,শিল্প ও সংস্কৃতি দিয়ে বাঙালিভাষী মানুষের অনন্য পরিচয় দমনের প্রথম প্রয়াসের প্রেক্ষিতে এই গৌরবময় ঘটনাটি ঘটেছিল।
রক্ত ঝরা একুশ রচনা
ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবে এটি উদযাপনের সিদ্ধান্ত অনুসরণের পরে এই আবেদনটি জাতীয় সীমানা অতিক্রম করে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি লাভ করেছে। এই দিনে, গোটা বিশ্ব ১৯৫২সালের শহীদদের প্রতি তাদের মাতৃভাষা উদযাপন করে এবং এটি সংরক্ষণের গুরুত্বকে কেন্দ্র করে শ্রদ্ধা জানায়। এটি জাতি এবং সম্প্রদায়ের মধ্যে তাদের নিজ নিজ ভাষার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা তৈরিতে সহায়তা করার উদ্দেশ্যে তৈরি হয়েছে। বিশ্বজুড়ে ছোট ছোট সম্প্রদায় বা নৃগোষ্ঠীর সাথে সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি ভাষাগুলি সময়ের সাথে সাথে বিলুপ্ত হয়ে গেছে, কারণ এগুলি সংরক্ষণের জন্য কেউ কখনও যত্ন নেননি। যদি অমর একুশের চেতনা সংশ্লিষ্ট সম্প্রদায়ের মধ্যে জড়িত হয় - তারা যতই ছোট হোক না কেন, তাদের নিজস্ব ভাষাগুলি সুরক্ষিত এবং সংরক্ষণের জন্য আরও বৃহত্তর প্রচেষ্টা করা হবে।
বাঙালি ভাষার সংগ্রাম সংগ্রামের দিকে এগিয়ে যায়। এটি বলা যেতে পারে যে ১৯৫২ সালে একাত্তরের দিকে পদক্ষেপ ছিল এই সংগ্রামের গৌরবময় ইতিহাসের প্রতিটি পৃষ্ঠায় রক্ত ও অশ্রু লেখা হয়েছে। সুতরাং, যদিও ভাষা আন্দোলন আজ থেকে প্রায় ষাট বছর আগে সংঘটিত হয়েছিল, ১৯৫৪ সালের যৌথ মোর্চা নির্বাচনের স্ব-শাসনচেতনার উত্থান, ১৯৬২ সালে ছাত্র আন্দোলন, ১৯৬৬সালে ছয় দফা আন্দোলন সহ সকল বাঙালির জাতীয় আন্দোলনের অগ্রদূত হিসাবে কাজ করেছিল। ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থান এবং পরবর্তীকালে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ।
21 ফেব্রুয়ারি কবিতা | ভাষা দিবসের ছবি
প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ ২১ শে ফেব্রুয়ারি কবিতা (ekushe february kobita) পেতে ইন্টারনেটে অনুসন্ধান করে।তাই আমরা আজকে একুশে ফেব্রুয়ারি কবিতা আমাদের পোস্টে তুলে ধরেছি। একুশে ফেব্রুয়ারির রয়েছে বিশেষ ইতিহাস।বাঙালি জাতি ভাষা আন্দোলনের করার জন্য আজ সারা বিশ্বে পরিচিত।কারণ ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে এমন ঘটনা সারা বিশ্বের কাছে বিরল।তাই দেখে নিন ২১ শে ফেব্রুয়ারি নিয়ে আমাদের কবিতা।এখানে ২১ শে ফেব্রুয়ারির কবিতা গুলো দেওয়া হয়েছে।
৫২ এর ভাষা আন্দোলন কবিতা
ভাষা আন্দোলনের ছবি | আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো গান
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গান mp3 download
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানের লিরিক্স
একুশের গাণ (বাংলা: একু গান "টিউটিফার্স্টের গান"), যা জনপ্রিয় হিসাবে পরিচিত হয় (প্রথম পংক্তির পরে) আমার ভাইয়ের রোকতে রাঙ্গানো (বাংলা: আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো "আমার ভাইদের রক্ত ছড়িয়ে ছিটিয়ে") রচিত একটি বাংলা গান ১৯৫২ পূর্ব পাকিস্তানে বাংলা ভাষা আন্দোলন উপলক্ষে আবদুল গাফফার চৌধুরী। [১] একুশের গানের শিরোনামটি একটি পত্রিকার শেষ পৃষ্ঠায় এটি প্রথম বেনামে প্রকাশিত হয়েছিল, তবে পরে একুশের ফেব্রুয়ারি সংস্করণে প্রকাশিত হয়েছিল।
গানটি প্রথমে একজন আহত ভাষা আন্দোলনের কর্মীর বিছানার পাশে একটি কবিতা হিসাবে লেখা হয়েছিল, যিনি পাকিস্তানী সামরিক পুলিশ গুলি করেছিলেন। [২] যুবলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবদুল লতিফকে একটি সুর দেওয়ার জন্য কবিতাটি দিয়েছিলেন, যা লতিফ আতিকুল ইসলাম প্রথমে গেয়েছিলেন। কলেজের শিক্ষার্থীরা যখন কলেজ কলেজ থেকে তাদের বহিষ্কার করে তাদের কলেজ চত্বরে শহীদ মিনার তৈরির চেষ্টা করেছিল তখন গানটিও গেয়েছিল। আবদুল লতিফের সংস্করণটি ব্যবহার করে গানটি পুনরায় রচনা করেছিলেন খ্যাতিমান সুরকার ও বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের শহীদ আলতাফ মাহমুদ, যা এখন আধাসুন্দর সুর।
গানটি প্রায়শই ভাষা আন্দোলনের সর্বাধিক প্রভাবশালী গান হিসাবে স্বীকৃত, ১৯৫২ সালের সংঘাতের কথা অসংখ্য বাংলাদেশিকে স্মরণ করিয়ে দেয় স্মৃতিসৌধ, এই গানটি গেয়ে ভাষা আন্দোলনের বিক্ষোভের ঘটনায় নিহতদের শ্রদ্ধা নিবেদন করে। এটি বিবিসি বাংলা সার্ভিসের শ্রোতারা বাংলার তৃতীয় সেরা গান হিসাবে বিবেচনা করেছেন।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো স্বরলিপি
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো আমার ভাইয়ের ব্লাড মেশিনটি কোহিড এবং ক্যাম্বরিয়ার প্রধান সংগীতশিল্পী ক্লোদিও সানচেজ (যিনি এই অ্যালবামটির গল্পটি দ্য অ্যামোরি ওয়ার্সের সাথে সংযুক্ত করার জন্য নিজেকে প্রাইজ ফাইটার ইনফার্নো হিসাবে উল্লেখ করেছেন) এর প্রথম একক অ্যালবাম এবং প্রকাশিত হয়েছিল ৩১ শে অক্টোবর, ২০০.। "মিসিং ম্যাকক্লাউড বয়েজ" (এর আগে শিরোনাম ছিল "আমি আপনাকে মেরে ফেলছি"), "ফাইট অফ মুসার আর্লি ও স্যার আর্থার ম্যাকক্লাউড", "কে ওয়াচ ওয়াচম্যান?", "দ্য মারগ্রেভিল টাউন" নাচ। " পিএফআইয়ের মাইস্পেস পৃষ্ঠায় শোনার জন্য এবং বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ডাউনলোড করার জন্য আগে উপলব্ধ ছিল। এটি হিটসিকার্সে # ১এবং শীর্ষ ২০০বিলবোর্ডে ১১৯-এ পৌঁছেছে। অ্যালবামটি ঐতিহ্যবাহী লিরিক্সের পুস্তিকাতে প্যাকেজ করা হয়নি। পরিবর্তে, এটি আটটি মক-ট্যারোট কার্ডের একটি সিরিজ সহ অ্যালবামের গল্পের সাথে স্বল্পভাবে সম্পর্কিত অঙ্কনগুলি এবং পিছনে মুদ্রিত লিরিক্স এবং প্রোডাকশন ক্রেডিট নিয়ে আসে।
"দ্য ওয়াচম্যান কে দেখেন?" এর জন্য একটি মিউজিক ভিডিও ফেব্রুয়ারী ২৮, ২০০৭ এ গুলি করা হয়েছিল।গানটির শিল্পী।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো কবিতা
আমার ভাইয়ের রক্তের মেশিনটি দ্য অ্যামরি ওয়ারগুলির গল্পের সাথে সংযুক্ত (যেমনটি কোহিড এবং ক্যামব্রিয়া অ্যালবামগুলিতে বলা হয়েছে)। আমার ভাইয়ের ব্লাড মেশিনকে জেসি চরিত্রের দৃষ্টিকোণ থেকে বলা হয়, "দ্য প্রাইজ-ফাইটার ইনফার্নো"। অ্যালবামের লেখক ও গায়ক ক্লোদিও সানচেজ এমটিভি নিউজের সাথে সাক্ষাত্কারে গল্পটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০০।
"আচ্ছা, এই গল্পটি আসলে আমোরি যুদ্ধগুলির পূর্বসূরীর ভূমিকা পালন করে," কোহিড এবং ক্যামব্রিয়া পুরাণের কেন্দ্রস্থল সানচেজ ব্যাখ্যা করেছেন। "জেসি নামে একজন ব্যক্তি হিসাবে কোহীড ধারণায় হাজির হওয়া ইনফারনো চরিত্রটি গুড অ্যাপোলো: প্রথম খণ্ডে মারা যায় এবং বর্তমান পৃথিবীতে পুনরুত্থিত হয়। সুতরাং তিনি যে সৌরজগৎটি গল্পটির মধ্যে ঘটেছিল তা ছেড়ে যায় এবং পেয়ে যায় বর্তমান সময়ে পুনরুত্থিত হয়েছে। তবে তিনি অ্যামুরি ওয়ারসের গল্প বলতে পারার আগে তাকে রক্ত মেশিনের গল্পটি বলা দরকার। "
একুশের গান কবিতা
তিনি আরও বলেছিলেন, "ব্লাড মেশিনটি প্রায় তিনটি পরিবার ঘুরে বেড়ায়, একটি হ'ল ব্ল্যাম পরিবার, যিনি আমাদের 'টেক্সাস চেইনসো গণহত্যা' পরিবারটি বীভৎস ধরণের। "এখানে ম্যাকক্লাউড পরিবার রয়েছে - যেখানে আমাদের মূল চরিত্র, সিসিলিয়া - এবং প্রথম পরিবার রয়েছে। এবং [সিসিলিয়ার] প্রেমের আগ্রহ সেই পরিবারের ছেলে জনি। এবং সেখানে অনেকগুলি সাবপ্লট রয়েছে। একটি উদাহরণস্বরূপ, কীভাবে সে সম্পর্কে আলোচনা করেন সিসিলিয়ার বাবা তাকে শ্লীলতাহানির জন্য ঘটেছে, এবং অবশেষে সে আর তা নিতে পারে না এবং জনিকে তার সাথে চলে যেতে রাজি করানোর চেষ্টা করে She সে তার দুই ভাইকে চুরি করে, যিনি যমজ হবেন, এবং জনি সিদ্ধান্ত নেবেন না, তাই তিনি দৌড়ে এসে শেষ করেন যমজদের সাথে দূরে অরণ্যে চলে গেল, যেখানে সে ব্লিম পরিবারের সাথে দেখা করবে।
সানচেজ বলেছিলেন যে দুটি ব্লিম ভাই - লং-আর্ম এবং বুচি - যারা ভয়াবহ দানব ters "তাদের মা পাগল হওয়ার মতো হয়ে যায় এবং এই দুই বাচ্চাকে বলে শেষ করে যে, 'ঈশ্বর আপনার কাছে উচ্চ আহ্বান জানিয়ে এসেছেন - আপনার নতুন মৃত্যু হওয়া দরকার,' এবং তিনি তাদের বলেছিলেন যে তাদের বাইরে যেতে হবে এবং ঈশ্বর জন্য আত্মা সংগ্রহ করুন, "তিনি ব্যাখ্যা করেছিলেন। "আর তাই, তাদের মনের বাইরে থেকে তারা এগুলি পছন্দ করে, 'ঠিক আছে, সুতরাং যখন কোনও দেহ মারা যায়, তখন আমরা কীভাবে প্রাণকে তা থেকে সরিয়ে দেব?' তারা এই ব্লাড মেশিনটি তৈরি করে, যা মূলত শরীরকে ছিন্নভিন্ন করে তোলে এবং তারা মনে করে যে আত্মাকে মুক্তি দেয়। "
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো গানটির সুর করেছেন কে
আবদুল লতিফ (১৯২৭-২৭ ফেব্রুয়ারী ২০০৫) একজন বাংলাদেশী গায়ক, সংগীতশিল্পী এবং গীতিকার ছিলেন। তিনি ছিলেন বাংলা ভাষা আন্দোলনের গানের "আমার ভাইয়ার রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি" এর প্রাথমিক সুরকার। ১৯৯৭ সালে তিনি একুশে পদক এবং ২০০২ সালে বাংলাদেশ সরকার স্বাধীনতা দিবস পুরষ্কার লাভ করে।;
Comments
Post a Comment